জেরিন আহমেদ: বাড়তে শুরু করেছে শীত। বিভিন্ন জেলায় বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। সোমবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কুমিল্লায়, ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্থবির হয়ে পড়ছে জনজীবন। পৌষের শুরুতেই মৃদু শৈত্যপ্রবাহের ফলে চুয়াডাঙ্গায় শীতের তীব্রতা বেড়েছে। ঘন কুয়াশার কারণে বাস-ট্রেনসহ যান চলাচলও বিঘ্নিত হচ্ছে। কুয়াশার সাথে বইছে কনকনে ঠান্ডা বাতাস। এতে দুর্ভোগ বেড়েছে খেটে খাওয়া মানুষের। রাজশাহীতে কুয়াশার কারণে ব্যাহত হচ্ছে যান চলাচল। রাজশাহীতে তাপমাত্রা নেমেছে ১০ এর ঘরে। শীত আর কুয়াশার কারণে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে বৃদ্ধ ও শিশুরা। 

রোববার সকাল থেকে রংপুর ও আশেপাশের জেলাগুলোতে সূর্যের দেখা মেলেনি। সেই সাথে শুরু হয়েছে কনকনে হিমেল বাতাস। ফলে এ এলাকায় শীতের প্রকোপ কিছুটা বেড়েছে। দিনমজুর ও নিম্ন আয়ের মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে। কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ছে দিনাজপুরেও। সকাল থেকে কনকনে শীত ও হিমেল হাওয়া বইছে। মানুষের স্বাভাবিক জীবন যাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। একই অবস্থা মৌলভীবাজারের।

রোববার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক জানিয়েছেন, দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়ার পাশাপাশি দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে। সেই সঙ্গে মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব